পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মাইজভাণ্ডারী কালাম, নিশি অবসানে আসি বন্ধুর বাগানে

ছবি
  নিশি অবসানে আসি বন্ধুর বাগানে বাজাইল মোহন বাঁশিরে বাঁশিরও সুরে নিল প্রাণ হরে চলিয়া গেল মধুর হাসিরে চপল চঞ্চল নয়ন পাগল করিয়া গেল বন্ধু আমারে না বুঝে চঞ্চলে না মানে পাগলে ঘরের বাহির হলো যে উদাসীরে। খুঁজি বন কাননে না পাইলাম তাহানে সেতারো বাজায়ে যুগি নীরে ঘুরি নানান দেশে বৈরাগিনীর বেশে কাতর হইলাম শেষেরে। আজি পূর্ণ আসি মাইজভান্ডারে বসি বাজায়ে সে মোহন বাঁশি বাঁশিরও সুরে টলমল করে সংসার জগৎবাসীরে। মারহাবা মারহাবা সাল্লে আলা মারহাবা মন-বাসনা আজি পূরিল রে মকবুলের সঙ্গে নানান রস রঙ্গে হলো ভালোবাসা বাসিরে।।।

মাইজভাণ্ডারী কালাম, ভরসা তোমার কেবল ভরসা তোমার

ছবি
  ভরসা তোমার কেবল ভরসা তোমার মকসুদ পুরাও,তুমি নাপাক বান্দার, আশায় বান্দিয়া বুক জুড়াই যাতনা দুঃখ তোমার চরনে সুখ সপেছি আমার।। ঞনিকের আশা রাখি,ঞন তরে চেয়ে থাকি। তোমার কদমে রাখি,জীবনের ভার।। মহিমা অপার তব দীন হীন কি বর্ণিব। ভাঙ্গা বুকে কি গাহিব,মহিমা তোমার।। আওয়ালে আখেরে তুমি,জাহিরে বাতেনে তুমি, নতশিরে তোমার নমি গাওছে মাইজ ভান্ডার।।

মাইজভান্ডারী কালাম শিখাইয়া দে তুই আমারে কেমন করে তোরে ডাকি

ছবি
মাইজভান্ডারী কালাম  শিখাইয়া দে তুই আমারে কেমন করে তোরে ডাকি 

মাইজভাণ্ডারী কালাম বাবা ধন বল কোথায় যাই

ছবি
বাবা ধন বল কোথায় যাই বাবা ধন বল কোথায় যাই। এই দুনিয়া ফাঁকের বাজার, প্রাণ কেনে বাঁচায়। তোমার কর্ম তুমি কর, আমাকে টানিয় মার আত্মীয় মায়া ফাঁসি, গলেতে লাগাই। আত্মীয় স্বজন যত, নিজের স্বার্থে সবাই রত দয়া মায়া কথার কথা, মূলে কিছু নাই। স্ত্রী পুত্র জ্ঞাতি গুষ্ঠি, এ'সব তোমার সৃষ্টি তাদের জন্য আমি কেন, দুই কুল ডুবাই। ফাঁক তালে দুনিয়া চলে, ফাকের ফাঁকি দিয়ে গলে মানবীরে মারছ ভুতের, বেগার খাটাই। জাহেরা এলমেরে ফাঁকে, পদ্দা পল তাদের আঁখে তোমার পথে বাধা ধরে, ফেরাউনের ভাই। মছনবী গাহিয়ে তারা, ওয়াজ করে বেহায়ারা মছনবীর মর্ম কিছু, তাদের মনে নাই। কালেমা নামাজ রোজা, স্বর্গে যাওয়ার পন্থ সোজা স্বর্গেতে কি করব যদি, তোমাকে না পাই। সংসারে রমণীর খেলা, স্বর্গেও রমণীর মেলা নারী রূপে তারি রূপ, দিয়াছে ভাসাই। সে পবিত্র নারীর পানে, চাইলে গুনাহ কোন বিধানে কি রহস্য তাতে কেনে, বুঝি বা বুঝাই। ভাল মন্দ তোমার খুশি, করিমরে করছ দোষী যে করিবে কর তুমি, জগতের গোসাই।

মাইজভাণ্ডারী কালাম আমি কি তোমার গোলাম নই

ছবি
আমি কি তোমার গোলাম নই। হলে কেন এই জগতে, এত জ্বালা সই। তুমি ভবের হর্ত্তা কর্ত্তা, তোমার হাতে সব ক্ষমতা, আর কত সহিব দুঃখ, তোমার ছাবাল হই।। তুমি পিতা ছত্রধারী, আমি পুত্র দীন ভিখারী শরমে মরমে মরি, দুঃখ কারে কই।। যে তোমায় বাবা বলিল, পৈতৃক ধনের অংশ পেল, অকর্ম্মাএ পুত্র তোমার, অংশ পেলাম কই।। সবে ধন রত্ন হাতে, আসে তোমায় সেবা দিতে আমি আসি শুন্য হাতে, খালি উদর লই।। আমি কি তা সইতে পারি, দোহাই মাওলা মাইজভান্ডারী করিমরে কৃপা কর, রহিম রহমান হই।।

মাইজভাণ্ডারী কালাম আমি না পাই যদি তোমার দরশন

ছবি
  আমি না পাই যদি তোমার দরশন আমি না পাই যদি তোমার দরশন, প্রানো বন্ধুয়ারে....... ভুলিব না থাকিতে জীবন।। বন্ধুরে.......... প্রাণে চায় রাখি তারে তুমি কেন যাও দূরে গো.... কারে জানাই আমার বেদন অ বন্ধুরে••••• ব্যাথা আর জানাব কারে দরদী নাই এ সংসারে গো••••• বাসনা মোর করিতাম পুরণ।। বন্ধুরে...... বসাইয়া হৃদ আসনে, দেখিতে চায় প্রাণে গো... ছেড়ে যেতে চাও কি কারন অ বন্ধুরে••••• তুমি যদি হও ছাড়া, জীয়ন্তে হই আমি মরা গো••••• আমার আর কি আছে- এই ছাড়া জীবন।। বন্ধুরে........ আর কি আছে দেব তোরে, জানাইয়া দাও আমারে গো....... দিতে আমার কি আছে সম্বল" অ বন্ধুরে••••• আমি সব দিয়াছি নাইরে বাকি, দেখতে রাখছি দুই আঁখি গো••••• আমি দেখব বলে দিয়ে দুই নয়ন।। বন্ধুরে......... রমিজ কয় আর নাইরে বাকি কখন জানি দেয় ফাঁকি গো.... এ কথাটি রাখিও স্বরণ অ বন্ধুরে••••• বন্ধুর প্রেমে যে জন মরা, সদা বয় তার নয়ন ধারা গো.... আমার কোন দিন হবে তোর সাথে মিলন।।

মাইজভাণ্ডারী কালাম কান্দাইয়ো না অহ্ ভান্ডারী, বুকে নাও আমায়

ছবি
  কান্দাইয়ো না অহ্ ভান্ডারী, বুকে নাও আমায়; কিছু চাইনা শুধু মাত্র - তোমায় আমি চাই। চাইনা আমি ধনের পাহাড়- ভবের সর্দারী, ওহ্ মোর গাউছে ভান্ডারী; মন চায় শুধু ধরে রাখতে বুকেতে জড়াই। তুমি যদি আমার হও দিবো উপহার, ওহ্ দয়াল জীবনটা আমার; তুমি কইলে চলে যাবো- যেথায় নেও সেথায়। তোমায় দেখলে ভূলে যাবো, দূনিয়ার সকল, আমি তোমার হই পাগল। ডুবে তোমার প্রেম সাগরে দিন দেব কাটাই।

মাইজভাণ্ডারী কালাম শিখায়াদে তুই আমারে কেমন করে তোরে ডাকি

ছবি
  শিখায়াদে তুই আমারে কেমন করে তোরে ডাকি শিখায়াদে তুই আমারে কেমন করে তোরে ডাকি এক ডাকে ফুরাইয়া দেরে জন্ম ভরার ডাকাডাকি।। যেমন করে ডাকলে তোরে শুনতে পাস তুই হঠাৎ করে হাসি দিস আমার অন্তরে প্রাণ ভরে যাই রইনা বাকি।। ডাক দিয়ে তুই ডাক শিখাইয়া পাখনা দিয়ে আয় না ধেয়ে খেলায় আমি তোরে লয়ে তোর প্রাণে মোর প্রাণ মাখি ।। যে রূপে তোর নয়ন ধারা সে রূপ ধরে নয়ন ধারা বারণ করে হও না ছাড়া চেয়ে থাকি দুই পাগলা আঁখি।। মনমোহন বেহুঁশ আর মন কমতি পরে নাই তার ওজন আপনি করো তারে শোধন হৃদয়ে জাগ্ৰত থাকি।।

মাইজভাণ্ডারী কালাম একেলা বসে বিরহ বাসে তোমারি আশে

ছবি
  একেলা বসে বিরহ বাসে তোমারি আশে

মাইজভাণ্ডারী কালাম আমার বন্ধু যে এল না, মনের দুঃখ গেল না

ছবি
আমার বন্ধু যে এল না, মনের দুঃখ গেল না সহে না সহে না জ্বালা পরাণে।। মনে করি আশা, পাব ভালবাসা, প্রান সঁপিয়া দিলাম তাঁরি চরণ।। কুলেতে দিয়া কালি, মাথায় কলংকের ডালি, দু'হাতে তুলিয়া নিলাম বন্ধুর কারণে।। মিমের ঘোমটা দিয়া, বদন ঢাকিয়া, আসা যাওয়া করে বন্ধু অতি গোপনে।। অধরে মধুর হাসি, নাম ধরিয়া বাজায় বাঁশি, বিনা মূল্যে কিনা দাসি হইলাম চরণে।। চাতুরী জানে কত, মেঘের বিজলীর মত, উঁকি দিয়া চইলে যায় ধরি কেমনে।। রমেশ কয় যার এস্কের জোর, সে ধরিবে মন চোর, অধরা ধরিতে পারে কয় জনে।।

মাইজভাণ্ডারী কালাম আমার ভাবের ঘরে আগুন দিল কে রে

ছবি
আমার ভাবের ঘরে আগুন দিল কে রে  কালামঃ আমার ভাবের ঘরে আগুন দিল কে রে রচয়িতাঃ রমেশ শীল আল মাইজভান্ডারী আমার ভাবের ঘরে আগুন দিল কে রে, সদাই প্রান খুঁজে বেড়ায় তারে। আমার বন্ধু বিনে মনের আগুন কে নিভাইতে পারে! সদাই প্রান খুঁজে বেড়ায় তারে।। সুখ শয়ন স্বপনে বসে মম হৃদাসনে, দর্শন ভুলালে আমারে। সেই অবধি আমার প্রাণে, ঘর হতে বাহিরে টানে গো। কি টোনা করিলো বন্ধু মোরে কি টোনা করিল মাওলা মোরে। সদাই প্রান খুঁজে বেড়ায় তারে।। রুপ তোমার অপরুপ, সে রুপেতে সর্বরুপ, স্বরুপে থাকো রুপের ঘরে। সে রুপে ভুলাল আঁখী, আমারে কি রুপে রাখি গো। ফাঁকি দিয়ে বেড়াও আঁড়ে আঁড়ে, সদাই প্রান খুঁজে বেড়ায় তারে।। তোমার অদর্শনে বাড়ি, নয়ন বাড়ি অনি বাড়ি এই বাড়ি নি বাড়ি কেমন করে। আমি অগাধ জলে ঝাম্প দিবো নয়নে রে প্রবেশিব গো যদি বন্ধু না দেখি তোমারে হায় হায় সদাই প্রান খুঁজে বেড়ায় তারে।। এই বেশে বুঝিনো আমি নিমাইও নিষ্ঠুরও তুমি দয়া নাহি তোমারও শরীরে। রমেশ কহে প্রাণ সখা একটু খানি দিয়ে দেখা গো আরে যাহা ইচ্ছা তাহা করো মোরে মাওলা সদাই প্রান খুঁজে বেড়ায় তারে।।

মাইজভাণ্ডারী কালাম সই গো সই দেখাও বন্ধুরে

ছবি
সই গো সই দেখাও বন্ধুরে মন মজেছে যাঁহার সনে প্রাণে চায় তাঁরে বন্ধু দেখাও বন্ধুরে সই গো সই আমি জীবনে পাবোনা যাঁরে, ভুলিতে না পারি তাঁরে গো...।।সখি, যতই ভুলিতে চাই, চাপিয়া ধরে দেখাও বন্ধুরে সই গো সই দেখাও বন্ধুরে।। সই গো সই... প্রেমের আগুন যাঁর অন্তরে চাপাইয়া কি রাখতে পারে গো সখি... ওহ্ তাঁর সোনার অঙ্গ মলিন করে, সোনার অঙ্গ মলিন করে চিন্তা অঝোরে দেখাও বন্ধুরে, সখি দেখাও বন্ধুরে ! সই গো সই দেখাও বন্ধুরে।। সই গো সই.........সখি আমার বন্ধু কালা সোনা তাঁরে কে করিল যাদু টোনা গো......।সখি বলে দেরে তাঁর ঠিকানা, বলে দেরে তাঁর ঠিকানা থাকে কোন ঘরে দেখাও বন্ধুরে বলে দে রে তাঁর ঠিকানা... বইলা দেরে তাঁর ঠিকানা থাকে কোন হৃদয়ে দেখাও বন্ধুরে সইগো সই দেখাও বন্ধুরে...।। ওহ্ সখি গো....ওহ্ ...সখি....গো, বল গো সখি ধরি পায়...... আমার বন্ধু গেছে কোন পাড়ায় ওহ্... সখি প্রাণ সইগো সই.........সখিরে কেঁদে মরে মন-পাগলায়, হারাইয়া তাঁরে... দেখাও বন্ধুরে.... সইগো সই দেখাও বন্ধুরে, আমার মন মজেছে যাঁহার সনে প্রাণে চায় তাঁরে ... সখি দেখাও বন্ধুরে।।

মাইজভাণ্ডারী কালাম সাধু সঙ্গে প্রেম তরঙ্গে, প্রেমতীর্থে মুড়ায়ে মাথা

ছবি
  সাধু সঙ্গে প্রেম তরঙ্গে, প্রেমতীর্থে মুড়ায়ে মাথা মনমোহন দত্তঃ সাধু সঙ্গে প্রেম  তরঙ্গে সাধু সঙ্গে প্রেম তরঙ্গে, প্রেমতীর্থে মুড়ায়ে মাথা গুরু কল্পতরু জড়িয়ে ধর, ওগো আমার ভক্তিলতা।। বিশ্বাসের আকড়া দিয়ে, পাকড়াইয়ে ধরগে তারে, কুবাতাসে ঝাকড়া পড়ে, ভাঙ্গে না যে লতার মাথা।। চৌদিকে দাও সত্য বেড়া, ফিরবে তাতে ছাগল ভেড়া, জল ঢাল তার গোড়া গোড়া, ফুটিবে ফুল মেলবে পাতা।। ফুলের গন্ধে মন অলি, মত্ত হয়ে শুনরে মালী, নয়ন ভরে তুমি খালি, সেই ফুলে দেখিও রাধা।। রাধা পদ্ম ফুটলে পরে, বাজায়ে বাঁশি গুণ গুণ সুরে,  কালো-ভ্রমর আসবেই উড়ে, কালো নয় সে উজ্জ্বল সাদা।। মনমোহন কয় নীচের মাটি, হয় না কভু পরিপাটী, মিছামিছি কান্নাকাটি, শুকনা মাটি হয় কি কাদা।।

মাইজভাণ্ডারী কালাম বিচ্ছেদের অনলে সদাই অঙ্গ জ্বলে

ছবি
কালামঃ বিচ্ছেদের অনলে সদা অঙ্গ  জ্বলে রচয়িতাঃ বুলবুল-এ গাউসুল আযম হযরত মাওলানা সৈয়দ আব্দুল হাদী কাঞ্চনপুরী (কঃ) বিচ্ছেদের অনলে সদা অঙ্গ জ্বলে, বিনয় করি গো প্রিয়া আয় আয় রে। তাপের তাপিনী হইয়ে বৈরাগিনী, বিলাপী কুহুরী প্রিয়া আয় আয় রে। একেলা ঘরেতে আসিয়া স্বপনেতে লুটিয়া যৌবন ধন, সেই অবধি মন, সদা উচাটন, উদাসী হইয়াছি প্রিয়া আয় আয় রে। কামের কামিনী হইয়ে বৈরাগিনী ত্যাগিলাম পুষ্পের ঘাট, তুই বন্ধু বিহনে হৃদেরি আসনে বসাবো কাহারে প্রিয়া আয় আয় রে। তোমার তাড়না শরীরে সহেনা, সহজে অবলা মুই, বন্ধু বন্ধু বলে ঝাম্প দিয়া জলে, জীবন ত্যাজিব প্রিয়া আয় আয় রে। তোমার কারণে গহনে কাননে পর্ব্বত শিখর ভ্রমেছি কত, নতুন বয়সী হইলাম তফসী মন্ত্রনা যাপিয়ে প্রিয়া আয় আয় রে। দাস হাদী বলে, প্রেমেতে মজিলে নাহিগো মুক্তির আশ, যাবত জীবন করহ জপন প্রেমের জপনা প্রিয়া আয় আয় রে।

মাইজভাণ্ডারী কালাম বাবা গাউসুল আযম নূরে আলম এই নিবেদন জীবনে মরণে যেন ভুলিনা কখন

ছবি
বাবা গাউছুল আজম নূরে আলম এই  নিবেদন, জীবনে মরণে যেন ভুলিনা কখন।। যেদিন ভবলীলা সঙ্গ দিয়ে, যাব আপন কর্ম নিয়ে, আমার নয়ন পথের পথিক হয়ে দাঁড়াই ও তখন।। পুলছেরাত পার হবার কালে, পারে কিনা তোমার বোকা ছেলে, নগণ্য কুসন্তান বলে একটু দিও শ্রীচরণ।। আখের হিসাবের কালে, দাঁড়াইলে দলে দলে, তুমি বিনে করতে কোলে নাই আর অন্য জন।। আমার যখন যাহা দরকার, সকল যেন পাই ভান্ডারে, ছেলের দখল চরাচরে থাকরে বাবার ধন।। নূরের মালা গলায় দিয়ে রমেশেরে দাও সাজাইয়ে, আহামদের ম গুচাইয়ে দিও মাওলা ধন।। রচয়িতাঃ রমেশ শীল আল মাইজভান্ডারী

মাইজভাণ্ডারী কালাম দয়াল গুরু মাইজভাণ্ডারী প্রেমের কারিগর

ছবি
 দয়াল গুরু মাইজভাণ্ডারী প্রেমের কারিগর  কালামঃ দয়াল গুরু মাইজভান্ডারী প্রেমের মহাজন দয়াল গুরু মাইজভান্ডারী প্রেমের মহাজন তোমার বিরহে আমার কাঁদে দুই নয়ন। মিমেরও বাহানা করি নানা রঙ্গের পোষাক পরি গো দাসগণের প্রাণ হরি যাও কত জ্বালাতন। তুমি মাওলা তুমি বাবা তোমার চরণ দাসের কেবলা কাবা তুমি বিনে আছে কেবা রসিকও সুজন। বিনয় ইউসুফ কেঁদে বলে আমার মাইজভান্ডারীর চরণ তলে গো নিদান কালে পাবো বলে তোমার ঐ রাঙ্গা চরণ।

মাইজভাণ্ডারী কালাম যদি অপরাধী হইয়া গো কান্দি আমায় আর কান্দাইয়া মাইরো না

ছবি